সুস্থ থাকুন

চড়া রোদে ঠান্ডা থাকার টিপস

গ্রীষ্মের দাবদাহে নাজেহাল প্রত্যেকে।ক্রমেই দেখা দিতে পারে ডিহাইড্রেশন, সান-বার্ন, মাথা ঘুরে যাওয়া, মাইগ্রেইন,অ্যালার্জির মতো নানা সমস্যা।

বর্তমান সময়ে আমরা প্রত্যেকেই প্রায় স্বাস্থ্য সচেতন। তাই খাবার থেকে অতিরিক্ত কার্বোহাইড্রেট, ফ্যাট বাদ দিতে আমরা ফলের দ্বারস্থ হয়ে থাকি।

আজকের দিনে প্রায় বেশিরভাগ মানুষই স্বাস্থ্য সচেতন । জীবন যাপনে কেউ ১০ টা ৫ টার সময়ে আবদ্ধ, তো কেউ শিল্প

শরীরটা বেশ কিছুদিন ধরেই খারাপ। এদিকে বুঝতে পারছেন না আপনার ঠিক কী হয়েছে। একাধিক পরীক্ষা করাতে হবে, খরচও হবে বিস্তর;

এপ্রিলের শুরু থেকেই তীব্র দহন জ্বালায় জেরবার আট থেকে আশি। একদিকে যেমন হাঁসফাঁস অবস্থা, তেমনই অনেক বাড়িতেই নানা রোগের প্রাদুর্ভাব।

গরমে প্রায় সবাই নাজেহাল। বাড়িতে থেকেই তীব্র অস্বস্তি বোধ হচ্ছে, বাইরে বেরোলে তো আর কথা নেই। খাওয়া, ঘুম, কাজ সবেতেই

এমনিতেই গরমে নাকাল রাজ্যবাসী। তার উপর বুধবার থেকেই ফের গোটা রাজ্যে চরম তাপপ্রবাহের পূর্বাভাস দিয়েছে আলিপুর আবহাওয়া দপ্তর। এমতাবস্থায় গরমে

গরমে নাজেহাল দক্ষিণবঙ্গবাসী । পর পর বেশ কয়েকদিন কলকাতার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৪০ ডিগ্রির উপরে । এই প্রচণ্ড দাবদাহে শরীর

কলমে – রক্তিম সাহা গ্রীষ্মকাল কারও ভালো লাগুক আর না লাগুক আপামর বাঙালির কাছে আম একটা আবেগ। প্রখর রোদের ক্লান্তি

কলমে – জবা সেন গরমে নিজের শরীরকে হাইড্রেটেড রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এর জন্য চিকিৎসকরা প্রথমেই জল খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন। কিন্তু